তখন ২০২০ সাল, বরিশালে আমরা সাধারণ ভার্সিটি পড়ুয়া ছাত্র,থাকতাম হোস্টেলে মানে প্রচলিত ম্যাছ বা শেয়ারিং বাসায়। মাসের বড় বাজারটা মাসে একবারে বা দুইবারে করলেও কাচা বাজারটা প্রতিদিন করা লাগতো।প্রতিদিন বাজারে যাওয়াটা একরকম বিরক্তের কারণ হয়ে উঠলো।পরিস্থিতি এবং অবস্থান থেকে এই প্যারা নিয়েই কাটিয়ে দিলাম ভার্সিটি।রপর শুরু হলো চাকরি জীবন, এই জীবনে এসে এখন আর সময় এবং শরীরে কুলিয়ে উঠতে পারতেছি না। বুয়াকেই দিলাম বাজারের দায়িত্ব, যেটা হওয়ার ছিলো তাই হলো। বাজারতো আসে কিন্ত টাকার হিসাব নাই সাথে বাজার সদাই এর মানের তো বেহাল দশা।ব্যস্ত জীবন, সময়ের অভাব, আর বাজারে যাওয়ার ঝামেলায় প্রতিদিনের তাজা জিনিসপত্র কেনা হয়ে ওঠে কঠিন। এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে আমরা গড়েছি বরিশালের প্রথম অনলাইন তাজা বাজার—“ঘরে বসে বাজার”।
আমরা বরিশালের স্থানীয় কৃষক, জেলে, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের সঙ্গে কাজ করি সরাসরি— এতে যেমন তাজা পণ্য নিশ্চিত হয়, তেমনি তাদের আর্থিক ক্ষমতায়ন হয়। তাজা সদাই নিশ্চিত করে—কোনো পণ্য ২৪ ঘণ্টার বেশি পুরানো নয়।
বরিশালের মানুষ যেন পান সহজ, সাশ্রয়ী ও সময়মতো তাজা বাজার— ঘরে বসেই।
প্রতিটি পরিবারে পৌছে যাক তাজা, স্বাস্থ্যকর ও নির্ভরযোগ্য খাদ্যদ্রব্য। স্থানীয় উৎপাদকদের সঙ্গে সংযোগ গড়ে আমরা তৈরি করছি একটি টেকসই খাদ্য ব্যবস্থা।
২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য অনলাইন তাজা বাজার হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে চাই। প্রযুক্তি ও ঐতিহ্যের সমন্বয়ে গড়ে তুলতে চাই আধুনিক খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা।
যে নীতিগুলো আমাদের পথ দেখায়
আমাদের সার্ভিস সবসময় নির্ভরযোগ্য এবং সময়মত ডেলিভারি করা হয়
শুধুমাত্র সর্বোচ্চ মানের পণ্য আমাদের প্ল্যাটফর্মে বিক্রি হয়
স্থানীয় কৃষক ও ব্যবসায়ীদের সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক গড়ি
দ্রুততম সময়ে তাজা পণ্য পৌঁছে দেওয়া আমাদের প্রতিশ্রুতি
বরিশালের যেসব এলাকায় আমরা ডেলিভারি দিই
বরিশাল জেলা